অনুরূপ নাম নাম: মান্নানা, Mannana, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: মনসুরা, Mansoora, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: মনসুর, Mansurah, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: মনজূরা, Manzoora, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girlনাম: মকবুলা, Maqboola, জাতি: muslim, Indian, Muslim, Bengali, লিঙ্গ: girl |
চন্দ্র ভিত্তিক বৈদিক জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষটির নাম মানহা, Manha হয় সে সাধারণত অতুলনীয় হয়। এই মানুষদের নাম ম দিয়ে শুরু হয় যা কিনা এমন একমাত্র অক্ষর যেটা মুখ খুলে উচ্চারণ করা যায় শুধুমাত্র কারোর ঠোঁটের সাহায্যে। এই নামের মানুষেরা সাধারণত শান্ত স্বভাবের হয়। কখনো কখনো হয়তো অন্যদের কাছে এদের রহস্যময় মনে হবে। তবে এটাও সত্যি যে তারা হয়তো কখনো অন্য কারোর ক্ষতি চাইবে না। সাধারণত তারা নিজেদের জগতে নিজেরা বাস করতে পছন্দ করে। তারা হয়তো সুন্দর ও আকর্ষণীয় জিনিসের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হবে। এই মানুষেরা নিজেরাও দেখতে খুবই সুন্দর হয় এবং এদের মধ্যে একটি সুন্দর মনের পরিচয় পাওয়া যায় সাধারণত যার জন্য এদের জীবনে অনেক প্রেমিক বা প্রেমিকা আসে। নতুন কোনো কিছু কিনতে এরা সাধারণত খুবই পছন্দ করে। এরা এদের নিজেদের ব্যক্তিগত সময় এদের কাছের মানুষদের সাথে কাটাতে পছন্দ করবে হয়তো। এরা হয়তো আবেগপ্রবণ স্বভাবের হবে। এরা এদের জীবনে হয়তো অনেকবার ভালোবাসা খুঁজে পাবে কিন্তু কোনো অজানা কারণের জন্য সেই ভালোবাসা হয়তো হারিয়েও যাবে। তবে এই কথাটাও সত্যি যে তারা হয়তো তাদের ভালোবাসার মানুষটির প্রতি প্রচন্ড ভাবে সমর্পিত ও অনুগত হবে। তাদের কর্ম জীবনে সাধারণত তারা সাফল্য লাভ করতে পারবে। তারা হয়তো খুবই বুদ্ধিমান হবে এবং যে কোনো ব্যাপারে হয়তো তারা দক্ষ ও সুস্পষ্ট মত প্রকাশ করতে পারবে। সাধারণত তাদের জন্মই হয়ে থাকে সব ব্যাপারে নিজেদের আধিপত্য স্থাপন করতে। যে কোনো রকম ব্যবসায় তারা হয়তো যথেষ্ট সাফল্য অর্জন করতে পারবে। তাদের শরীর, মন ও ব্যবহার সব দিক দিয়েই তারা সাধারণত খুবই আকর্ষণীয় হবে। তাদের মন ভোলানো হাসি দিয়ে তারা হয়তো সব কিছুই জিতে নিতে পারবে।
Advertisement
মানহা, Manha এর অভিব্যাক্তি সংখ্যা
1 বৈদিক জ্যোতিষ বা সংখ্যাতত্ত্বের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
ভারতীয় জ্যোতিষবিদ্যা অনুসারে যে মানুষদের নাম মানহা, Manha হয় সেই মানুষেরা সাধারণত তাদের কর্ম জীবনে খুবই উচ্চাকাঙ্খী হয় এবং তাদের লক্ষ্যের প্রতি হয়তো খুবই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়। তারা সাধারণত খুবই সাহসী মনের মানুষ হয়। তারা হয়তো তাদের নিজেদের জীবন নিজেদের মতন করে বাঁচতে পছন্দ করবে। তারা হয়তো সব সময় তাদের জীবনে স্বাধীনতার সন্ধান করে বেড়াবে। তারা সাধারণত নেতৃত্ব করতে পছন্দ করে এবং নিজেদের গুণে হয়তো মানুষদের যে কোনো দিকে চালিত করতে পারবে। একজন নেতা হিসাবে তারা হয়তো অনেক খ্যাতি ও সাফল্য অর্জন করতে পারবে তাদের জীবনে। তারা সাধারণত জীবনে ঝুঁকি নিতে পছন্দ করবে এবং তাদের স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার জন্য তারা হয়তো যে কোনো কিছু করতে পারে। তারা হয়তো তাদের স্বপ্ন ও লক্ষ্যের প্রতি খুবই স্থির থাকবে। তবে সাথে সাথে তারা সাধারণত মানুষ হিসেবেও খুবই খাঁটি হবে। আবার অন্য দিক দিয়ে দেখতে গেলে তারা সাধারণত খুবই সৃজনশীল ব্যক্তিত্ব হবে। তাদের এই সব গুণের জন্য হয়তো তারা একটু আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পরবে। তারা হয়তো আঁকা বা কাব্য রচনা করা বা গান গাওয়া এই রকম কোনো সৃজনশীল কাজকর্ম করে নিজেদের সময় কাটাতে চাইবে। এক কোথায় বলতে গেলে তারা হয়তো কাজ সর্বস্য মানুষ হবে। কখনো কখনো হয়তো তারা কিছু আকস্মিক সিদ্ধান্ত নেবে যা হয়তো তাদের চারপাশের মানুষদের জন্য ক্ষতিকারক হবে। তবে তারা সাধারণত মন থেকে সদয় ও খাঁটি মানুষ হয়। তারা সাধারণত ভবিষ্যৎদর্শী হয়। তারা হয়তো ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করবে। তারা সাধারণত সুরক্ষিত জীবনযাপন করতে চাইবে। সুতরাং তারা হয়তো অপ্রয়োজনীয় অর্থব্যয় করবে না।
.
যে জাতকদের নাম মানহা, Manha হয় সেই মানুষেরা সাধারণত বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব হয়। তারা হয়তো সব সময়ই ইতিবাচক মনের মানুষ হবে। তারা সাধারণত আরামপ্রদ জীবনের সন্ধানে থাকে যেখানে হয়তো তারা সম্পূর্ণরূপে তাদের কর্তৃত্ব দেখতে পারবে এবং অনেকগুলি সহায়ক সাধারণত তাদের সাথে থাকবে। এই মানুষদের চোখ হয়তো খুবই উজ্জ্বল ও আকর্ষণীয় হবে। তাদের কাজের জায়গাতেই হোক বা সাংসারিক জগতে তারা সাধারণত অনেক বেশি কর্তৃত্ব চাইবে। তারা হয়তো সব সময় স্বীকৃতি পেতে চাইবে। সাধারণত তাদের স্বভাবই হবে অন্যদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার এবং তারা হয়তো সব সময় চাইবে সবার মাঝে থাকতে। তাদের উচ্চাকাঙ্খা সাধারণত মাত্রাধিক ভাবে বেড়ে যাবে। এই নামের প্রতীক হলো পালকি। পালকির প্রয়োজন যে রকম কোনো বিশেষ অনুষ্ঠানে পরে যেমন বিয়ে বা সেরম কিছু ঠিক সেই রকম ভাবে এই জাতকেরাও হয়তো একটি গৌরবময় জীবনযাপন করতে চাইবে। তাদের এই চিন্তাধারার জন্য তারা সাধারণত অনন্য হয়ে উঠবে। এই মানুষেরা হয়তো উৎসাহী প্রকৃতির হবে। এই কারণেই সাধারণত তারা যদি ব্যবসা করতে নামে তাহলে তারা খুবই সফল হবে। এই ব্যক্তিদের জন্য কর্তৃত্ব হয়তো সব থেকে দরকারি জিনিস হবে। অন্য কারোর নিচে কাজ করতে সাধারণত তারা একদমই পছন্দ করবে না। যদি তাদের কারোর নিচে কাজ করতেও হয় তাহলে হয়তো সেই কাজটি পরিচালনার কাজ হতে হবে যেখানে তাদের অনেকটা কর্তৃত্ব ও গুরু দায়িত্ব থাকবে। মানহা, Manha নামক মানুষদের মধ্যে সাধারণত ধর্মীয় ভাব খুব বেশি মাত্রায় থাকবে। তবে যদিও তারা কর্তৃত্ব চায় তবুও তারা হয়তো সব সময় সবাইকে সাহায্য করতে প্রস্তুত থাকে। সাধারণত তাদের অহংকারী স্বভাবের জন্য তাদের দাম্ভিক মনে করা হয়।
নাম
মানহা, Manha বা (
কোনো অনুরূপ নাম নেই) মানে
আল্লাহর উপহার. এই নাম
16 সংখ্যার অন্তর্গত
যে মানুষদের নাম মানহা, Manha হয় তারা সাধারণত সব সময় সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে তাদের সব রকম কাজ ও লেনদেন সম্পন্ন করতে চায়। তবে সব মানুষেরই সাধারণত কিছু না কিছু দোষ থাকে। এই নাম যে মানুষদের হয় তারা হয়তো মাঝে মধ্যে তাদের এই সৎ স্বভাব বজায় রাখতে পারবে না ও অসৎ পথে চলে যাবে। তবে এটা সাধারণত এই মানুষদের নেতিবাচক দিক বলে ধরা হয় না। এদের মধ্যে হয়তো সব সময়ই প্রচুর পরিমানে আত্মবিশ্বাস দেখা যাবে। এই জাতকেরা হয়তো তাদের কর্মক্ষেত্রে অনুকূল পরিবেশ পাবে যার ফলে তাদের কাজ করতে সুবিধে হবে। সাধারণত অন্যদের কাজ যদি এরা তাদের হয়ে করে দিতে পারে তাহলে এরা খুবই খুশি হয়। সুতরাং এই কারণেই হয়তো তাদের কাজের জায়গায় ও তাদের সহকর্মীদের মধ্যে তাদের খুবই পছন্দ করা হবে। এরম অনেক সময়ই হতে পারে যে তারা হয়তো তাদের পিতামাতাদের থেকে বিশেষত তাদের পিতার থেকে কোনো রকমের সাহায্য বা সমর্থন পাবে না। তবে যেহেতু তারা সাধারণত খুবই আত্মবিশ্বাসী ব্যক্তিত্ব হবে সেহেতু তাদের হয়তো অন্য কারোর সমর্থনের প্রয়োজন হবে না এবং তারা হয়তো একা একাই তাদের জীবনে অগ্রসর হতে পারবে। তারা হয়তো অবশেষে তাদের জীবনে সাফল্য লাভ করতেও পারবে যা শুধুমাত্র তাদের জন্যই চরিতার্থ হবে। তাদের দাম্পত্য জীবন সাধারণত কোনো ভাবেই সুখদায়ক হয় না এবং তাদের প্রচুর অস্থিরতার মধ্যে জীবন কাটাতে হয়। জীবনের অনেকটা সময় কাটানোর পরেও হয়তো তারা তাদের পতি বা পত্নীর দিকে কোনো গভীর টান অনুভব করবে না আর হয়তো তাদের জীবনে নতুন কাউকে চাইবে। এই জাতকদের সাধারণত উপদেশ দেওয়া হয় কোনো সমাজসেবী সংস্থার প্রতি যোগদান করে কিছু দানশীল কাজকর্ম করতে যার মাধ্যমে তারা হয়তো সমাজে স্বীকৃতি পাবে।